কাঠ বাদামের অসাধারণ কয়েকটি উপকারিতা

গরুর দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা১. কাঠবাদাম কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে যা কোলেস্টেরল মাত্রা কমায়।

২. কাঠ বাদাম শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

৩. কাঠবাদাম শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

৪. কাঠবাদাম বা যেকোনো বাদামের ফাইবার রয়েছে যা হার্টের সুস্থ তাই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে ভূমিকা পালন করে।

৫. কাঠবাদাম মেধা শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

৬. কাঠবাদাম রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৭. কাঠবাদামের তেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ৮. কাঠ বাদাম শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
কাঠ বাদামের অসাধারণ কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখুন।
কাঠ বাদামের অসাধারণ কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখুন। 

প্রতিদিন কয়টি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত

প্রতিদিন ৫ থেকে ১০টি করে কাঠবাদাম খাওয়া উচিত।কাঠ বাদামে ৮০ শতাংশ চর্বি আছে। তবে কাঠবাদাম বেশি খেলে বদহজম কিংবা পেট ফাঁপা হতে পারে।তেল জাতীয় খাবার হওয়ায় এটি হজম হতে সময় লাগে। তবে প্রতিদিন ১ আউন্স ২৬. ৩৫ গ্রাম এর বেশি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত নয়। গবেষণায় বলা হয়েছে,প্রতিদিন ১০ গ্রাম খেলে আয়ু বাড়ে।এক শতাংশ ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়। কাঠ বাদাম খেলে স্নায়ুজনিত সমস্যার সাত ভাগ প্রতিরোধ হয় এবং ১৭ ভাগ ঝুঁকি কমে।

কাঠ বাদামের ক্ষতিকর দিক

যেকোনো ধরনের বাদামের মাঝে এলার্জি থাকলে তা এড়িয়ে চলা উচিত। এলার্জির কারণে কাঠ বাদাম এড়িয়ে চলতে পারেন। এলার্জির ফলে চুলকানি ও ত্বকের বিভিন্ন অংশের চাকা চাকা হওয়া কিংবা ফুলে ওঠার সম্ভাবনা থাকে। খুব বেশি কাঠ বাদাম খেলে দেহের টক্সিন জমতে থাকে। কারণ এতে রয়েছে হাইড্রোকার্বন এসিড। এই এসিড শরীরে বেশি জমা থাকলে শ্বাসকষ্ট হয়। নার্ভের সমস্যা হয়। কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে।

তাই কাঠবাদাম বেশি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।কাঠবাদামের প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট এবং ক্যালোরি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ৫০ গ্রাম ফ্যাট রয়েছে।ফলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।তাই দিনে ৪০ গ্রামের বেশি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত নয়। যদি কারো কিডনিতে পাথরের সমস্যা থাকে। তাদের কাঠবাদাম খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে।

তবে দুধের সাথে কাঠবাদাম খেলে অক্সালেটের পরিমাণ একটু কম আসে। একদম কাঁচা কার্ড বাদাম আপনার জন্য বিষাক্ত হতে পারে কাঠবাদামের উপরে আবরণ তুলে ভেজা খেলে সেটা বিপদ মুক্ত হবে। তবে আমাদের হাতে অবশ্য প্রসেস করা কাঠ বাদাম আসে। বাদাম যদি লবণ দিয়ে ভেজে খাওয়া হয় তাহলে সেটি ব্লাড প্রেসার বাড়িয়ে দেয়।

কাঠবাদাম খেলে কি ওজন বাড়ে?

বাদাম অসাধারণ কার্যকরী ফ্যাট। শরীর থেকে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন এক মুঠো চিনা বাদাম খেতে পারেন। শরীরে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।বাদাম খেলে ওজন বাড়ে কিনা তা নির্ভর করে আপনি কয়টি বাদাম খান তার উপর। বাদামে অধিক পরিমাণ ফ্যাট ও ক্যালরি রয়েছে। 

এজন্য অতিরিক্ত বাদাম খেলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে সীমিত পরিমাণ বাদাম খেলে ওজন বাড়ে না। দিনে ছয়টার মত কাঠবাদাম খাওয়া যায় এবং দুইটা ওয়ালনাট খাওয়া যায়। তাছাড়া এই প্রাকৃতিক উপাদানে যে ফ্যাট বা স্নেহ পদার্থ রয়েছে সেটির জন্য ওজন বাড়ে না বরং ফ্যাটের বিপাকের হার বাড়ায় ওজন নিয়ন্ত্রণ ও এনার্জি বুস্ট করে কাঠ বাদাম।

ত্বকের যত্নে কাঠবাদাম

কাঠবাদাম ত্বকের বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কাঠবাদামের তেল ত্বকের মাসাজ করলে ত্বকের বলিরেখা কমে যায়। তাছাড়া লেবু,মধু,কাঠ বাদামের তেল একসাথে মিশিয়ে মুখে মাখলে ত্বক সুন্দর ও বয়সের ছাপ কমে যায়। কাঠবাদামের ময়েশ্চরাইজার ব্ল্যাকহেডস ও ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। রূপচর্চায় কাঠবাদামের ব্যবহার ত্বকের কালো দাগ দূর করে রোদে পোড়া ভাব কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।

কাঠ বাদামের এত গুনাগুন বিদ্যমান আছে যে, ত্বকের নানান সমস্যা ও চুল সুন্দর রাখে।কাঠ বাদামের তেল চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। কাঠ বাদামের তেল ত্বক ও চুল দুই ক্ষেত্রেই অনেক উপকারী। কাঠ বাদামের তেলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই রয়েছে। যা ত্বককে ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে। কাঠবাদাম কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে।

তা বেটে নিয়ে এর সাথে কিছু পরিমাণ মধু ও অল্প করে গরম পানি মিশিয়ে নিয়ে মিশ্রণটি ঠান্ডা করে ত্বকে লাগালে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়বে। চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে কাঠ বাদামের তেল বেশ উপকারী। এছাড়াও কাঠবাদাম ফ্যাটি এসিড থাকায় এটি চর্ম রোগ দূর করতে সাহায্য করে।

কাঠবাদামের তেল সিরাম হিসেবে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। ত্বকের বয়স কমাতে মতে ত্বকের যত্নের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে বাদাম কি কাজে লাগানো যেতে পারে। কাঠ বাদামের তেল চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বকে সুন্দর রাখে আর মুখে বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করে।

কাঠবাদাম এ কি কি উপাদান আছে?

কাঠবাদামের রয়েছে অনেক পুষ্টিকর উপাদান। পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম,আয়রন,ওমেগা থ্রি এসিড ইত্যাদি। এগুলো হৃদরোগ, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, ব্রেন ক্যান্সার ইত্যাদির প্রতিরোধ করে। কাঠবাদাম স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, প্রোটিন এবং ফাইবারে ভরপুর।

কাঠবাদাম কখন খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?

কাঠবাদাম সকলে কিংবা বিকেলে খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো‌ খালি পেটে বা ভিজিয়ে খেলে স্বাস্থ্যের জন্য কাঠবাদাম খুবই ভালো। হার্ট ভালো থাকে কারণ কাঠবাদামের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপকারী উপাদান থাকে। যা হার্টের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ম্যাগনেসিয়াম হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে‌।

বাদাম ভিজিয়ে খেলে মস্তিষ্ক সক্রিয় হয়ে ওঠে‌। কাঠবাদাম স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। গবেষণায় বলা হয়েছে, কাঠবাদাম খাওয়ার পর খেলে ইনসুলিনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা সোডিয়াম রক্তের চাপের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করে। যাদের শরীর দুর্বল তারা খেতে পারেন। এতে শরীরের এনার্জি বৃদ্ধি পাবে।

সকালে ভেজানো কাঠবাদাম খেলে কি উপকার হয়?

সকালে উঠে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস অনেকের আছে। কাঠবাদামের উপকার বিশেষ গুণে গুণান্বিত। ভিটামিন এবং নানা আন্টি-অক্সিডেন্টে ভরা এই বাদাম বহু অসুখ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে‌। এক গবেষণায় দেখা গেছে,ভেজানো কাঠ বাদামের উপকারিতায় আলাদা‌। কেননা কাঠবাদাম ভিজিয়ে রাখলে লাইপেস নামে একটি উপাদান নির্গত হয়। যা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বাদাম ভিজিয়ে খেলে সারাদিন কাজ করার এনার্জি পাবেন।

যার ফলে গোটা দিন উদ্যম বোধ করবেন।শক্তির উন্নতি ঘটায় মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ঘটায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং চুলের জন্য বেশ উপকারী। কাঠ বাদামের মত এমন কিছু বাদাম আছে।যেগুলো বেশ শক্ত পরিপাকে হজম হয় না। ভিজিয়ে রাখলে কাঠ বাদাম গুলো অনেক নরম হয়ে যায়। সহজে ভাঙতেও পারা যায়। হজম করতেও সুবিধা হয়‌।

সব বাদাম বেশিক্ষণ ভেজানোর প্রয়োজন পড়ে না কাঠ বাদাম খাওয়ার আগে অন্তত ১২ ঘন্টা ভেজানো উচিত।তবে আখরোট, টাইট বাট ৮ ঘন্টা ভেজালেই যথেষ্ট। কাজু বাদামের ক্ষেত্রে ছয় ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলেই যথেষ্ট। তবে কাঠ বাদাম খাওয়ার আদর্শ সময় হল সকালের দিক বা সন্ধ্যা বেলা খালি পেটে সকালে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো বলে মনে করা হয়।

সন্ধ্যার জলখাবারে আপনি কাঠ বাদাম রাখতে পারেন। কাঠবাদাম হোক বা চিনা বাদাম হোক ভিজিয়ে রাখার পর খাবেন।সারারাত ভিজিয়ে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করলে ডায়াবেটিস হৃদরোগ উচ্চ রক্তচাপের মত দীর্ঘস্থায়ী রোগ গুলো থেকে দূরে থাকা যায়। আসলে বাদাম হল ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম,প্রোটিন, ফাইবার কপার এবং রিবোফ্লাভিনের ভান্ডার।

কাঠবাদাম এর কাজ কি?

কাঠবাদামের নির্দিষ্ট পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা শরীরকে ডি টক্সিফাই করতে সাহায্য করে। কাঠবাদাম খাওয়া খাবার খেয়ে আরো সহজে পরিপাকতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যেতে সাহায্য করে। এটিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং ফ্লাবো নয়েড রয়েছে যা স্টোন ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করে। গাছের পরিচর্যায় সার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কাঠবাদামের খোসা। সার তৈরিতে প্রথমে কাঠ বাদামের খোসা ভালো করে শুকিয়ে পিষে নিতে হবে।

গর্ভাবস্থায় কাঠ বাদাম খাওয়ার নিয়ম

গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য কাঠবাদাম খুব উপকারী। কাঠ বাদাম খেলে গর্ভবতী মা ও শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। গর্ভধারণের পর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণে অনেকেই দুধ খেতে পারে না ফলে পুষ্টিহীনতায় ভোগে। গরুর দুধের পরবর্তী হিসেবে গর্ভবতীরা কাঠ বাদাম খেতে পারেন। 

ব্রেকফাস্টে এক গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে চারটা কাঠ বাদাম খেতে ভালো উপকার আর পেতে পারেন।গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় মহিলার ডায়েট বিষয়ে জানা দরকার আর আমন্ড শিশুর বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে ভূমিকা পালন করে। তবে গর্ভবতী মায়েরা কাঁচা আমন্ড খাবেন না। রাতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খাবেন। তবে,কাঠবাদামের খোসা ছাড়িয়ে খেতে হবে। এতে করে হজম তাড়াতাড়ি হবে। কাঠবাদাম প্রোটিন সমৃদ্ধ। কাঠবাদাম আমিষ প্রোটিনে ভরপুর।

কাঠবাদাম প্রসব ব্যথা সহ্য করার জন্য একটি মায়ের মধ্যে শক্তি যোগায়। কাঠ বাদাম ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এক ধরনের বাদাম। মাতৃকালীন সময়ে উচ্চ রক্তচাপ থাকাটা স্বাভাবিক তবে কাঠবাদাম উত্তর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে কাঠবাদাম নিয়ে ফলেট এর থাকায় এন্টি স্নায়ুতন্ত্রের স্বাস্থ্যকর গঠনের জন্য ভালো এটি পর্যায়ক্রমের শিশুকে নিউরাল টিউবের ত্রুটি থেকে রক্ষা করতেও সাহায্য করে। প্রসবকালীন বৃদ্ধির সময় খুবই অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।

গর্ভবতী মা প্রতিদিন বাদাম খেলে শিশু ভালো হয় কাঠ বাদামের পুষ্টিকুনে ম্যাগনেসিয়াম নামক এই ধরনের উপাদান আছে যা শিশুর ওজন বাড়াতে খুবই কার্যকরী কাঠ বাদামে উপস্থিত ফাইবারের উচ্চমাত্রার সাথে মোকাবেলা করতে সাহায্য করে, যা গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই ভালো অবস্থায় এটি খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হল অন্য বাদামের সাথে কাঠ বাদাম মিশিয়ে খাওয়া এটি শুধু খাওয়ার তুলনায় আপনাকে আরো পুষ্টি দিতে হবে।

গর্ভাবস্থায় অবশ্যই অবশ্যই সবকিছু পরিমান মত খেতে হবে প্রথম ত্রৈমাসিক একজন গর্ভবতী মহিলার কাঠ বাদাম খেতে হবে প্রায় ৬০ গ্রাম দ্বিতীয় তৈমাসিক ৯০ গ্রাম এবং এবং শেষ ত্রৈমাসিক প্রতিদিন প্রায় ১০০ থেকে ১২০ গ্রাম কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত

কাঠবাদামে কত ক্যালরি থাকে?

প্রতি ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে (৩.৫ আউন্স) পুষ্টিমান থাকে।

শক্তি - ৫৫৩ ক্যালোরি (২৩.১০ কিলোজুল)

শর্করা - ৩০.১৯ গ্রাম

শ্বেতসার - ২৩.৪৯ গ্রাম

চিনি ল্যাকটোজ - ৫.৯১০.০০ গ্রাম

২০২৪ সালে কাঠ বাদামের দাম কত?

আমরা প্রতিদিন কাঠবাদাম খেয়ে থাকি। রান্নার সাত বাড়াতে কাঠ বাদাম বেশ উপযোগী। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি মানুষের শরীরের প্রয়োজনীয় উপাদানের চাহিদা পূরণ করে। বাংলাদেশের কাঠবাদাম এক কেজি এর সর্বনিম্ন মূল্য-৮৫০টাকা।

লেখকের মতামত

কাঠবাদাম আমাদের শরীরের জন্য উপকারী। তা আমাদের শরীরের পুষ্টি জোগায়। আশা করি, উপরোক্ত পোস্ট আপনার ভালো লাগবে। আর্টিকেলটি যদি আপনার গুরুত্ব রাখে তাহলে অবশ্যই আপনা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর এই রকম আপনার অজানা তথ্য জানার জন্য আমাদের সাথে থাকুন। ধন্যবাদ! 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্রোক্লিন৬৯ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url