আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

 খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিনম্যালিয়াস ডমেস্টিকা প্রজাতিভুক্ত রোসাসি পরিবারের মিষ্টি স্বাদের জনপ্রিয় একটি ফল হল আপেল। আপেলের মধ্যে রয়েছে নানান ধরনের পুষ্টিগুণ। আপেল দেখতে যে রকম সুন্দর পুষ্টিগণ তেমন সমৃদ্ধ। আপেল আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ভূমিকা অপরিসীম।
আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
 আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন 
এ ছাড়া ওজন কমাতে সাহায্য করে, প্রদাহ কমাতে ও হার্ট ভালো রাখতে উপকার দেয় আপেল। সবাই আপেল খেতে পছন্দ করলেও কিন্তু জানেন না পেলে কি কি গুণাগুণ আছে।

ভূমিকা

খালি পেটে ফল খেলে একেবারেই অ্যাসিড হবে না। বরং এতে আপনার ডাইজেস্টিভ সিস্টেম আরও ভালো হয়ে যাবে। পুষ্টিবিদদের মতে, রাতের অনেকটা সময় আপনার পেট খালি থাকে। তাই প্রথমে জল খেয়ে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়িয়ে তারপর ফল খেয়ে নিন। এতে, দিনের শুরুতে শরীর চাঙ্গা হ্যে যাবে। অনেকেই আছেন শুধু আপেল খেয়েই যাচ্ছেন কিন্তু আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তো আমাদের আজকের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন এবং আপেল সম্পর্কে জেনে নিন;-

আপেলের পুষ্টিগুন সম্পর্কে জানুন

প্রথমে জেনে নেই আপেলে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে। আপেলের বিভিন্ন পুষ্টিগুন, প্রতি ১০০ গ্রাম আপেলের পুষ্টিগুন। আপেল থেকে আমরা কোন পুষ্টিগুণ উপাদান পেয়ে থাকি তা হলোঃ

  • শর্করা- ১৩.৮১ গ্রাম
  • খাদ্যশক্তি- ৫২ কিলোক্যালরি
  • ভিটামিন সি- ৪.৬ মিগ্রা
  • ক্যালসিয়াম- ৬ মিগ্রা

  • ম্যাগনেসিয়াম- ৫ মিগ্রা
  • ফসফরাস- ১১ মিগ্রা
  • পটাশিয়াম- ১০৭ মিগ্রা
  • ক্যারোটিন- ২৭ আইইউ
  • ভিটামিন এ- ৩ আইইউবিটা
  • খাদ্যআশ- ২.৪ গ্রাম

  • চিনি- ১০.৩৯ গ্রাম
  • জলীয় অংশ- ৮৫.৮৬ গ্রাম
এছাড়াও আছে সোডিয়াম, ভিটামিন ই, আইরন, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক, ক্লোরাইড, ভিটামিন কে, ফোলেট, প্যানটোথেনিক এসিড, নায়াসিন, থায়ামিন, রিভোফ্লেবিন ইত্যাদি। আমরা নিয়মিত যদি আপেল খাই তাহলে আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।

প্রতিদিন আপেল খাওয়ার উপকারিতা

প্রতিদিন একটি আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যাওয়া থেকে দূরে রাখে। আমরা সকলে জানি ফল খেলে উন্নতি হয়। প্রবাদে আছে, খালি পেটে জল আর ভরা পেটে ফল! আসলে এই খালি পেটে ফল খাওয়ার তথ্যটি কতটা সত্য সে বিষয়ে জানা যায়নি। অনেকের মতে এই এই তথ্যটা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। আসলে অ্যাসিডের প্রকোপ নিয়ে আমরা যে চিন্তায় থাকি তার জন্য এ প্রবাদের প্রচলন রয়েছে।

এমনকি রাতেও ফল খেতে নিষেধ করা হয়। আপেলের মতো প্রতিদিন একটি কলা খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। সুস্থ জীবনযাপনের জন্য নিজেকে স্বাস্থ্যকর খাবারের অবস্থা করা প্রয়োজন।

ক্যান্সার দূর করে
আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর ক্যান্সার রিসার্চ- এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আপেল খেলে অগ্ন্যাশয়ে ক্যান্সারের সম্ভাবনা প্রায় ২৩% হারে কমে। কারণ আপেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনল থাকে। এছাড়াও কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আপেলের মধ্যে এমন কিছু উপাদানের সন্ধান পেয়েছেন যার ট্রিটারপেনয়েডস নামে পরিচিত। এই উপাদানটি লিভার, স্তন এবং কোলোনের মধ্যে ক্যান্সারের কোষ বেড়ে উঠে বাধা দেয়।

ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ইন দা ইউএস- এর গবেষণা থেকে জানা যায় যে, আপেলের মধ্যে যে পরিমাণ ফাইবার থাকে, তা মলাশয়ের ক্যান্সার হতে সাহায্য করে। এতে ফাইটোকেমিকেল ও আঁশ থেকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টয়ের সুবিধা মেলে, যা কোষকে বিভিন্ন ক্ষয় থেকে সুরক্ষা দেয়।

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
প্রতি সপ্তাহের কয়েকটি আপেল খাওয়া আপনাকে ডায়াবেটিসের কবল থেকে রক্ষা করতে পারে। প্রতিদিন একটা আপেল খেতে পারলে এতে ডায়াবেটিসের ঝুঁকে কমে প্রায় ২৮ শতাংশ, দাবি বিশেষজ্ঞদের। আপেলের মধ্যে যে ফাইবার থাকে, তার রক্তের শর্করার পরিমাণ সঠিক রাখতে সাহায্য করে।

দাঁত সাদা ঝকঝকে করে
আপেল খেলে দাঁতের দারুণ উপকার হয়। কারণ আপেলে কামড় দিয়ে যখন আমরা চিবোতে শুরু করি, তখন আমাদের মুখের ভিতর লালার সৃষ্টি হয়। এই পদ্ধতিতে দাঁতের কোণা থেকে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বেরিয়ে আসে। এর ফলে সেই ব্যাকটেরিয়া তার দাঁতের কোন ক্ষতি করতে পারে না। আপেলে অম্লীয় গুণই এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
আপেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে শক্তিশালী করে। আর বর্তমান মহামারীর সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রত্যেকে পরম বন্ধু। এখানেও পর্দার আড়ালে কাজ করে ' কোয়েরসেটিন ' যা প্রদাহ কমাতে সহায়ক হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে আপেল আমাদের খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া যাবে না। তাহলে আপনি যে সঠিক গুনাগুন রয়েছে সেটি আমরা পাবো না। তাই অবশ্যই খোসা সহ আমাদের খাইতে হবে। আপেলে রয়েছে ভিটামিন সি, প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান, যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
হার্টের ঝুঁকি কমায়
আপেল বিভিন্ন পুষ্টিগণ সমৃদ্ধ হওয়ায় তা হার্টের ঝুঁকি কমায়। আপেলের মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ ২.৪ গ্রাম, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করতে সাহায্য করে। এছাড়া আপেলের মধ্যে পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি এর পরিমাণ অধিক পরিমাণে থাকায় হৃদয় রোগের সম্ভাবনা অনেকাংশ কমে যায়। নিয়মিত আপেল খেলে স্টকের সম্ভাবনা ২০% কমে যায়। এর পাশাপাশি অবহেলা থাকা " ফ্লাভানয়েড " ঝুঁকি কমায় প্রায় ২০ শতাংশ।

আবার কোলেস্টেরল কমাতে আপেলের ভূমিকা আছে। তাই শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে এবং হার্টের ঝুঁকে কমাতে নিয়মিত আপেল খাওয়ার অভ্যাস করুন।

হাঁপানির তীব্রতা কমায়
নিয়মিত কি পরিমাণ আপেল খাচ্ছেন সেটার উপর নির্ভর করে হাঁপানের সমস্যা কমানোর। " অ্যাডভান্সেস ইন নিউট্রিশন " জার্নালে নামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রায় ৬৮ হাজার নারীকে নিয়ে করা গবেষণায় দেখা যায়, যারা দিনে একটি আস্ত আপেল গ্রহণ করেছেন অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে তাদের হাঁপানের তীব্রতা কমেছে সবচাইতে বেশি। যারা দিনে একটি আপেলের ১৫ শতাংশ খেয়েছে তাদের রকেট তীব্রতা কমেছে প্রায় ১০ শতাংশ।

ওজন কমাতে সাহায্য করে
নাস্তা হিসেবে যদি এমন কিছু খাওয়া যায় আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে তাহলে সেটি খাওয়া খুব প্রয়োজনীয় তাই না। আপেল আপনাকে সেই ওজন কমাতে সাহায্য করবে। আপেলের মতো প্রচুর আশ থাকার কারণে ক্ষুধা কম লাগে। ফলে ঘন ঘন খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন হয় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ আছে। খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ আগে কয়েকটা টুকরা আপেল খেয়ে নিন। এতে শরীরের জন্য ভালো হবে এবং শর্করা জাতীয় খাদ্য কম লাগবে। ফলে প্রায় ২০ ক্যালরি পর্যন্ত কম গ্রহণ করবেন।

পাকস্থলীর সমস্যার সমাধান
পাকস্থলী সমস্যা কমবেশি আমাদের সবারই প্রতিনিয়ত লেগে থাকে। তবে প্রতিদিন আমাদের মন-মানসিকতা কেমন থাকবে তা অনেকাংশে নির্ভর করে অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উপরেই। হঠাৎ করে পেট খারাপ হয়ে যাওয়া, পেট ব্যাথা হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি সমস্যাগুলোর মাঝে মাঝে মোকাবেলা করতে হয়। নিমিতা আপেল খেলে অন্ত্রের এই সমস্যাগুলো সমাধান হয়। কারণ আপনার মধ্যে রয়েছে একটি নামক উপাদান যা বদ হজমের সমস্যার ক্ষেত্রে উপকারী।

আপেল খাওয়ার অপকারিতা

আপেল যেমন আমাদের শরীরের জন্য খুবই ভালো ঠিক তেমনই নিয়ম করে খেতে হবে। কারণ আপেল দিনে ২টার বেশি খেলে ক্ষতি কারক হয়ে ওঠে। বিশ্বের সকল খাবারের মতো আপেলও বেশি খেলে স্বাস্থ্যহানি ঘটতে পারে। নিচে তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা তুলে ধরা হলো।

এলার্জি
যাদের একটু করে সবকিছুতে এলার্জি আছে, সেই ব্যক্তির আপনার প্রতি এলার্জি প্রতিক্রিয়া হতে পারে। বিশেষ করে যাদের পরাগ সম্পর্কিত এলার্জি রয়েছে। এলার্জির জন্য চুলকানি বা আমবাতের মত লক্ষণ থেকে শুরু করে শ্বাস নিতে অসুবিধা বা অ্যানাফিল্যাক্সিস‌ এর মত প্রতিক্রিয়া হতে পারে। আপনি যদি এলার্জি জানেন তবে সতর্কতা অবলম্বন করা এবং প্রয়োজনে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

আপেলের বীজে সায়ানাইড
আপেলের বীজে অ্যামিগডালিন নামক একটি যৌগ থাকে, যা চিবানোর সময় অল্প পরিমাণে সায়ানাইড নিঃসরণ করতে পারে। দুর্ঘটনা ক্রমে কয়েকটি আপেলের বীজ গিলে ফেললে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, কারণ মানব দেহ অল্প পরিমাণে সায়ানাইড ডিটক্সিফাই করতে পারে। তবে বেশি পরিমাণ আপেলের বীজ খাওয়া এড়ানো উচিত এবং যদি প্রচুর পরিমাণে খাওয়া গিয়ে থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ
প্রচলিতভাবে জন্মানো আপেল প্রায় উচ্চ কীটনাশক অবশিষ্টাংশ বহন করে। কীটনাশক যখন অতিরিক্ত সেবন করা হয়, তখন স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই জৈব আপেল বেছে নেওয়া বা এক্সপোজার কমনোর জন্য প্রচলিত ভাবে জন্মানো আপেল ভালোভাবে ধুয়ে ও খোসা ছাড়ানো বাঞ্ছনীয়।

দাঁতের স্বাস্থ্য
আপেল লালা উদ্দীপিত করে দাঁতের শাস্তির অবদান রাখতে পারে, তবে এতে প্রাকৃতিক শর্করা থাকে যা সঠিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখে না খেলে দাঁতের ক্ষয় হতে পারে। যদি কোন সঠিক স্বাস্থ্যবিধি ছাড়াই ঘন ঘন আপেল খাওয়া হয় তবে দাঁতের ক্ষয় হতে পারে। আপেল বা কোন অ্যাসিডিক ফল খাওয়ার পর আপনার মুখ ধুয়ে ফেলা দাঁত ব্রাশ করা অপরিহার্য। তা না হলে এটি আপনার দাঁতের ক্ষতি কারক হয়ে দাঁড়াবে।

উচ্চ চিনির উপাদান
যদি প্রাকৃতিক শর্করা আপেলের উপস্থিত থাকে, তবুও তারা সামগ্রিক চিনি গ্রহণ রাখতে পারে। বিশেষত্ব ডায়াবেটিস বা ওজন ব্যবস্থাপনার মত স্বাস্থ্যগত অবস্থার কারণে তাদের চিনির ব্যবহার পর্যবেক্ষণকারী ব্যক্তিদের জন্য। শর্করার উপর ওভারলোড না করে সুবিধা গুলো কাটাতে সংযম এবং অংশ নিয়ন্ত্রণ অপরিহার্য।

শিশুদের খাওয়ার সমস্যা
বিশেষ করে অল্প বয়সী শিশু বা গিলতে সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য আপেল ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। ছোট বাচ্চাদের দেওয়ার আগে আপেল গুলো সবার ছোট টুকরো করে কেটে দিন এবং বড় টুকরো খাওয়ার সময় সতর্ক থাকুন। কারণ বাচ্চারা বড় জিনিস থাকতে না পারায় সেটা নষ্ট করে।

হজমের সমস্যা
কিছু লোকের জন্য আপেলে থাকা ফাইবার উপাদান হজমে অস্বস্তির কারণ হতে পারে। ও যেমন ফোলাভাব, গ্যাস এমনকি ডায়রিয়া, বিশেষ করে যখন বেশি পরিমাণে বা সংবেদনশীল পচনতন্ত্রের ব্যক্তিদের দ্বারা খাওয়া হয়। ব্যক্তিগত সহনশীলতা মূল্যায়ন করতে এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য ফল বেছে নিতে ডায়াটে দিয়ে দিলে আপেল প্রবর্তন করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

আপেল খাওয়ার উপযুক্ত সময়

প্রতিদিন একটা আপেল ডাক্তার থেকে দূরে রাখে এমন একটা প্রচলিত প্রবাদ আছে। পুষ্টিতে ভরপুর সুস্বাদু ফল হচ্ছে আপেল। আপেল খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি দেহের প্রয়োজনীয় উপাদান গুলো আপেলের মধ্যে পাওয়া যায়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে, প্রতিটা ফল খাওয়ার এটা নির্দিষ্ট সময় আছে, এতে তা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। এই কারণে আপেল খাওয়ার একটি সুনির্দিষ্ট সময় আছে।

সকাল বেলা

পুষ্টিবিজ্ঞানের রীতিতে সকালবেলা আপেল খাওয়া উপযুক্ত সময়। কারণ, আপেলের খোসা আঁশ ও পেকটিন সমৃদ্ধ। অনেকেরই অপর্যাপ্ত ঘুম, দেরিতে ঘুম ইত্যাদির কারণে হজম জনিত সমস্যা দেখা দেয়। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে আপেল খাওয়া সবচেয়ে ভালো। অন্যান্য ফলের তুলনায় সকালে আপেল খাওয়া অন্ত্রের ক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

লেখকের মতামত

প্রিয় পাঠক, শরীরকে সুস্থ রাখায় আমাদের কর্তব্য। কারণ শরীর সুস্থ না থাকলে আমরা একটি সুন্দর জীবন যাপন করতে পারবো না। তাই আমাদের নিজেদের শরীরের যত্ন নিতে হবে। আশা করছি আজকের পোস্টে আপনাদের গুরুত্ব রেখেছে। এই রকম অজানা তথ্য জানার জন্য আমাদের পাশেই থাকুন। ধন্যবাদ! 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্রোক্লিন৬৯ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url